প্রস্তাবিত। লিখা কলাম পাঠ করার অপেক্ষায় থাকুন। এই পোষ্টে প্রবেশের জন্য দুখিত
এটি নির্মানাধিন। সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ। যথা দ্রুত এই বিভাগে পোষ্ট প্রকাশের আশা রাখছি।
সবাইকে আবারো ধন্যবাদ
........................
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
--------------------------------
ভালবাসি প্রকৃতি

Saturday, July 18, 2009
Friday, July 10, 2009
বর্ষার গান

এখন বর্ষা কাল!
আম-কাঁঠালে চলছে বেশ খাওয়া-দাওয়া তাইনা?
‘আম’ নামটা শুনলেই জিভে জল এসে যায়। কত নামে আমাদের সামনে আবির্ভাব হয় এই আম। তবে আষাঢ়ের ফজলি আম যার কথা না বল্লেই নয়। সেই সাথে ল্যাংড়া, গোপালভোগ, মোহনভোগ, খিরসা, অরুনা, আম্রপালি, মল্লিকা, সুবর্নরেখা, মিশ্রিদানা, নিলাম্বরী, কালীভোগ, কাচাঁমিঠা, আলফানসো, বারোমাসি, তোতাপূরী, কারাবাউ, কেঊই সাউই, গোপাল খাস, কেন্ট, সূর্যপূরী, পাহুতান, ত্রিফলা ইত্যাদি নানান নামে আমাদের রসনা তৃপ্ত করছে আম। স্বাদের দিক থেকে আমাদের প্রিয় দেশ বাংলাদেশের আম কিন্তু সেরা!!
আর কাঁঠাল? রসালো ফল কাঁঠাল বাঙ্গালীর রসনা মেটাতে অনেক ভূমিকা রাখে। কেবলই কাঁঠাল? কাঁঠালের শুস্ক বিচি ভাজা, বিচি দিয়ে রান্না করা তরকারি খেলে স্বাদ মুখে লেগে থাকে।
কাঁঠাল নিয়ে উইকিপিডিয়াতে লেখা পড়লেই বোঝাযাবে আমাদের প্রিয় কাঁঠালের গুনাগুন। ‘কাঁঠাল এক প্রকারের ফল। এটি বাংলাদেশের জাতীয় ফল। এই ফলের কাঁচা অবস্থায় নাম এঁচোড়। (‘এঁচোড়-পাকা’ মানে কিন্ত কাঁঠাল নয়, এটা অকালপক্ব- বেশী পাকামি মারা। শিশুদের উপর প্রযোয্য বিশেষণ।) এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ আকৃতির ফল। এটি ৮-৩০ ইঞ্চি বা তার ও বড় হতে দেখা যায়। ওজন ৩-৭ কেজি স্বাভাবিকভাবে হয়ে থাকে, এর বেশি ও হতে দেখা যায়। সাধারণতঃ লাল মাটিতে ও উচু এলাকায় বেশি দেখা যায়। গাছের কাঠ হলুদ রংএর, উন্নত মানের দামি কাঠ বলে সমাদৃত।
অসংখ্য হলুদ রং এর ছোট রসালো কোষ একত্রে মোথার চারদিকে ঘিরে থাকে। প্রতিটি কোষে বীজ থাকে। ঐ বীজ থেকে গাছ হয়। মিষ্টি এবং বেশ পুষ্টিকর। নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে ফুল হয় এবং মে-জুন নাগাদ পাকে। কাচা অবস্থায়ও তরকারি হিসেবে খাওয়া যায়। এর প্রায় পুরো অংশই কাজে লাগে, ফল খাওয়ার পর এর উচ্ছিষ্ট অংশ গরুর খাবার হিসেবে ব্যবহার হয়। বীজ শুকিয়ে আলুর বিকল্প হিসেবে খাওয়া যায় সিদ্ধ করে, আবার বাদামের মত বালুতে ভেজেও খাওয়া যায়। এছাড়া এর বীজ প্রজনন মতা বৃদ্ধিকারক বলে মনে করা হয়।’
এবার বুঝুন কাঁঠালের কত গুন? তাই বর্ষায় প্রকৃতি আমাদের উপর কত উপাদেয় খাবারই না বর্ষণ করে।
সেই সাথে ইলিশ।
ইলিশ ভাজি, ইলিশ ভাপা, সরষে ইলশ, ইলিশ ভর্তা, ইলিশ ভবানী, ইলিশের দোপেয়াজা---উফ!! জিভে জল আসা সব রেসিপি তাইনা?
বাইরে মুষলধারে বৃষ্টি-মন কি চায়?
একমাত্র ইলিশ খিচুরিই এই চাওয়া মেটাতে পারে! !
ইলিশ সম্পর্কে উইকিপিডিয়াতে লেখা হয়েছে-‘সর্ষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, ইলিশ পাতুরি, কড়া ভাজা, দোপেয়াজা এবং ঝোল খুবই জনপ্রিয়, কচুর পাতা এবং ইলিশ মাছের কাটা, মাথা ইত্যাদির ঘন্ট একটি বিশেষ রান্না। ডিম ভর্তি ইলিশ মাছ এবং সুগন্ধি চাল দিয়ে বিশেষ একরকম রান্না করা হয় যা ভাতুরী বা ইলিশ মাছের পোলাও নামে পরিচিত। এটি বর্ষাকালের একটি বিশেষ রান্না।’
এখন সময়ইতো আম-কাঁঠাল-ইলিশ খাওয়ার কি বলো? অবশ্যই খাব তবে আমাদের কিছু দায়িত্ব আছে সেটাও মনে রাখতে হবে। এখন বর্ষা মৌসুম। গাছ লাগানোর এখনই সময়। কাঠের গাছের সাথে বিভিন্ন ফলের গাছ লাগাতে হবে। বাড়ির আঙ্গিনায় আগে যে পরিমান গাছ দেখেছেন তা কি এখনও আছে, একবার বিবেককে প্রশ্ন করুন। বাড়ির পাশে যে ঘন বাগান দেখেছেন সেটা কি আর বাগান আছে? ঘন থাকাতো দুরের কথা। তাই ফল খেতে হলে বেশি করে গাছ লাগাতে হবে। পরিবেশ যেভাবে দূষিত হয়ে যাচ্ছে তাতে খাওয়া-দাওয়া আর কিছুই ভাল লাগবে না। বাঁচবেনই না খাবেন কি করে!! তাই গাছ লাগাতে হবে বাঁচার জন্য, গাছ লাগাতে হবে পরিবেশের জন্য, গাছ লাগাতে হবে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য, গাছ লাগাতে হবে আমাদের পৃথিবীর জন্য, গাছ লাগাতে হবে পৃথিবীটাকে বাসযোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য।
আর ইলিশ? একদিন যে সাইজের ইলিশ খেয়েছেন আজ কি সেই সাইজের ইলিশ পান? টাকা হলেও পাওয়া যায় না। কেন পাওয়া যায় না? নদী-সমুদ্র কি ভরাট করে রাস্তা বানিয়ে ফেলেছে, নাকি নদী-সমুদ্রের পানি সেচে ফেলেছে যে বড় বড় মাছ পাওয়ার সুযোগ থাকবে না। একবার ভেবে দেখুন, আমরা নিজেরা নিজেদের হাতে আমাদের পায়ে কিভাবে কুঠাড় মারছি? নদ-নদী দূষিত করে মাছের প্রজনন, বসবাস অযোগ্য করেফেলেছি। নদী ভরাট করে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান করছি, নদীতে ময়লা বর্জ ফেলে নদীকে মেরেফেলছি। যাও একটু আছে তা সময়ে অসময়ে ধরে ফেলছি। যখন ইলিশের পেটে ডিম থাকে তখন ধরছি। আবার যখন জাটকা মাছটি বড় হয়ে পূর্ণাঙ্গ ইলিশ হবে তখন সেই জাটকা ধরছি। আপনার হয়ত মনে হচ্ছে-–আমি তো জাটকা ধরি না, জেলেরা ধরে। কিন্তু আপনি কেনেন কেন? কিনে জেলেকে উৎসাহ দিচ্ছেন।
তাই আসুন আমরা একটু পরিবেশের উপর সদয় হই।
নিজের জন্য, নিজের জন্য, নিজের জন্যই সদয় হই।
যদি অন্য কাউকে ভালবাসি তার জন্যও পরিবেশের উপর সদয় হই।
পরিবেশ না বাঁচলে আপনি বাঁচবেন না। আপনার ভালবাসা বাঁচবে না।
Thursday, July 9, 2009
পরিবেশ বাঁচাই, গাছ লাগাই
পরিবেশ আজ হুমকির মুখে। দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে তাপমাত্রা। নদ-নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে। আমাদের কারনে দূষন হচ্ছে নদ-নদী। এই দূষনের কারনে, ভরাটের কারনে যে তি হবে তা আমরা কোন কিছুর বিনিময়ে পূরণ করতে পারবো না। পরিবেশের উপর আমাদের একটু সদয় হওয়া উচিত। সদয় হওয়া উচিত নিজের স্বার্থে, আগামী প্রজন্মের স্বার্থে। আগামী প্রজন্মের সামনে আমরা যদি একটি বাসযোগ্য সুন্দর পৃথিবি রেখে যেতে না পারি তবে তারা আমাদের ঘৃনাভরে স্মরণ করবে। আমাদের কারনে যদি আগামী প্রজন্ম একটি দূষিত পৃথিবীতে বসবাস করতে বাধ্য হয় তবে আমাদের তারা ভালবেসে স্মরণ করবে এমনটি ভাবার কোন কারন নেই।
আমাদের পূর্ব প্রজন্ম যে পরিমান গছপালা দেখেছে বা পেয়েছে তারা কি আমাদের জন্য সে পরিমান গাছপালা রাখতে পেরেছে? তারা যে পরিমান গাছ কেটেছে সে পরিমান গাছ কি তারা লাগিয়েছে। নদ-নদীতে যে পরিমান পানি দেখেছে সে পরিমান পানি কি আছে? আগামী প্রজন্ম এভাবেই আমাদের প্রশ্ন করবে। কি জবাব দেব আমরা?
এখন বর্ষাকাল। আসুন আমরা বেশি করে গাছ লাগাই। যার যতটুকু সামর্থ আছে তা নিয়ে পরিবেশের প্রতি আমার কর্তব্যটুকু পালন করি। পরিবেশ বাঁচলে আমরা বাঁচবো, আগামী প্রজন্ম সুন্দর পৃথিবী পাবে। আমাদের পরিবেশের কি অবস্থা তা নিচের তথ্যটা দেখলেই বোঝা যাবে। তাই আবারও আহবান- পরিবেশ বাঁচলে আমরা বাঁচবো, আগামী প্রজন্ম সুন্দর পৃথিবী পাবে।
!!! বায়ুদূষণে ঢাকায় বছরে মারা যায় ১৫ হাজার মানুষ !!!
রাজধানীতে বায়ুদূষণ ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। প্রতি বছর এ কারণে মারা যাচ্ছে কমপক্ষে ১৫ হাজার মানুষ। গতকাল পরিবেশ অধিদফতর এ তথ্য জানায়। সূত্র জানায়, ধুলাবালি, গাড়ির কালো ধাঁয়া, কারখানার বর্জ্য ও কালো ধোঁয়া, নির্মাণ শিল্পের বর্জ্য এবং অতিরিক্ত রাসায়নিক পদার্থের ব্যবহার ঢাকার বায়ুকে দূষিত করছে। এ কারণে মানুষ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। এরই ভয়াবহ প্রভাবে মারা যাচ্ছে মানুষ। প্রতিদিন গাড়ি থেকে ১০০ কিলোগ্রাম সিসা, ৬০ টন কার্বন মনোক্সাইড, ১৬ টন নাইট্রোজেন, দেড় টন সালফার ডাইঅক্সাইড, ১ টন হাইড্রো কার্বন এবং সাড়ে ৩ টন অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থ বাতাসে নির্গমন হয়। বিশ্বব্যাংক জানায়, ঢাকায় বায়ুদূষণে সৃস্ট রোগের চিকিৎসায় বছরে ব্যয় হয় ১৩২ থেকে ৫৮৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।উপরের সংবাদটা পড়ে কি মনে হচ্ছে? আমরা কি পরিবেশের মধ্যে বাস করি! আমাদের কি কিছুই করার নাই? আমাদের বাঁচার কি কোন উপায় থাকবে না? অনুন্নত দেশের চেয়ে উন্নত দেশ, অভাবী মানুষের চেয়ে বিত্তবানরা সর্বদা পরিবেশ দূষণের জন্য দায়ী। আমাদের এখনই সিন্ধান্ত নিতে হবে আমরা কি করব।
Tuesday, July 7, 2009
কবিতার খাতা.................
এই বিভাগটির পোষ্ট দেয়ার প্রস্ততি চলছে। লিখা কলাম পাঠ করার অপেক্ষায় থাকুন। এই পোষ্টে প্রবেশের জন্য দুখিত
এটি নির্মানাধিন। সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ। যথা দ্রুত এই বিভাগে পোষ্ট প্রকাশের আশা রাখছি।
সবাইকে আবারো ধন্যবাদ
........................-----------------------------
---------------------
----------
এটি নির্মানাধিন। সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ। যথা দ্রুত এই বিভাগে পোষ্ট প্রকাশের আশা রাখছি।
সবাইকে আবারো ধন্যবাদ
........................-----------------------------
---------------------
----------
Sunday, July 5, 2009
আমার যত ছবি......


নাতী নামেই বেশি পরিচিত! দেখলেই মনে হয় সম্প্রতি হ্জ্ব করেছে তাই না????

সর্বদা দুর্ঘটনা এড়িয়ে থাকতে চাইলেও তার হাতের কনুই তলে দুর্ঘটনা ধরা দেয়!!


প্রথমেই আমি এর পর মিলন, উজ্জল, আমির হোসেন ও ফরিদ হোসেন

আমেরিকা যাওয়ার কয়েক ঘন্টা আগের এক পার্টিতে! অনেক সময় কেটেছে একসাথে!!
>>> আমার জাতীয় পরিচয় পত্র

>>> আমার আইডি কার্ড (সাবেক)

>>> আমি এবং বন্ধু সোহেল

>>> পিআইবি আয়োজিত ফরিদপুরে সাংবাদিকতায় “নারী ও শিশু” বিষয়ক এক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী সদস্যদের সাথে আমি।

>>> পিআইবি আয়োজিত ফরিদপুরে সাংবাদিকতায় “নারী ও শিশু” বিষয়ক এক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী সদস্যদের সাথে আমি।

>>> আমরা তিন বন্ধু। বাম দিকে আমি এর পর মোস্তাফিজুর রহমান নয়ন শেষে মোহাম্মদ ফরিদ হোসেন।

>>> আমি নিজেই!

>>> আমি নিজেই!

>>> আমার আইডি কার্ড (সাবেক)

>>> আমি এবং বন্ধু সোহেল

>>> পিআইবি আয়োজিত ফরিদপুরে সাংবাদিকতায় “নারী ও শিশু” বিষয়ক এক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী সদস্যদের সাথে আমি।

>>> পিআইবি আয়োজিত ফরিদপুরে সাংবাদিকতায় “নারী ও শিশু” বিষয়ক এক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী সদস্যদের সাথে আমি।

>>> আমরা তিন বন্ধু। বাম দিকে আমি এর পর মোস্তাফিজুর রহমান নয়ন শেষে মোহাম্মদ ফরিদ হোসেন।

>>> আমি নিজেই!

>>> আমি নিজেই!
>>> আমি নিজেই!

>>>বন্ধু শামীম আজিজ, নানা নামেই ডাকি।
অদম্য এক পরিশ্রমী যুবক। নিজের দুঃখ চেপে রেখে অন্যের দুঃখ যে ভাগ করে নেয়।

>>> প্রিয় লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
নিজের বাড়ি মাদারীপুর এসে ঘুরে গেছেন শরীয়তপুর। সেই প্রিয় লেখকের সাথে একদিন।

>>> প্রিয় লেখক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
নিজের বাড়ি মাদারীপুর এসে ঘুরে গেছেন শরীয়তপুর। সেই প্রিয় লেখকের সাথে একদিন।
Subscribe to:
Posts (Atom)